-এপ্রিল ২০১৭-এ মৌলিক মুদ্রাগুলির লেনদেনের উপর লাভসমূহ

-এই লেখচিত্র দেখায় যে ফরেক্স বাজারে একজন বিনিয়োগকারী, ১লা এপ্রিলে অবস্থান শুরু করে এবং মাসের শেষে ৩০শে এপ্রিল তা বন্ধ করে ২০১৭-এর এপ্রিল মাসে কেবলমাত্র একটি লেনদেনেই কতটা পরিমাণ লাভ করতে পারতেন।

-উচ্চ মুনাফা অর্জন করা যেতে পারে যদি লেনদেন ঠিক অভিমুখে শুরু করা যায় (বিক্রয় এবং ক্রয়)এবং যদি 100% আমানতের ব্যবহার করা হয়, যেখানেNordFXতাদের গ্রাহকদের সর্বোচ্চ লিভারেজ (ঋণকৃত মূলধনের ব্যবহার) প্রদান করে থাকে, যথা 1: 1000

পুরানো বিশ্বের বৃহত্ মুদ্রার তুলনায় ইউএস ডলার দুর্বল হয়ে যাওয়ার কারণে ব্রিটিশ পাউণ্ডে  (প্রতি মাসে 3341% লাভ) এবং ইউরোর(2505%) লেনদেনে উল্লেখযোগ্য লাভ অর্জন করা সম্ভব হয়েছিল।

-অপর দিকে, এপ্রিল মাসে ডলার-নির্ভরশীল দেশের মুদ্রার তুলনায় আমরা ইউএস ডলারের উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি দেখতে পেয়েছিলাম;এর ফলে কানাডিয়ান, অস্ট্রেলিয়ান এবং নিউজিল্যাণ্ড ডলারে লেনদেনও 2000%-এর বেশী লাভ দেখিয়েছিল।

-শেয়ারবাজারে এই"সহকর্মীদের" এই অবস্থার পশ্চাদপটে, ইউএসডি/জেপিওয়াইকে (USD/JPY) আশ্চর্যজনকভাবে লাজুক বলে মনে হয়েছেঃ ঐ মাসে এই জুড়ি "মাত্র"26% লাভ করেছে। ("মাত্র"কথাটি ইচ্ছাকৃতভাবে উদ্ধৃতিচিহ্নের মধ্যে রাখা হয়েছে, কারণ এমনকি এই লাভও ব্যাংকে আমানতের উপর সুদের হারের থেকে অনেক বেশী)

এটি ভাসাভাসা ভাবে লাজুক যদি আমরা নিচের চক্রের দিকে চোখ রাখি আমরা লক্ষ্য করব যে এই মুদ্রাজুড়ির বরং এক উগ্র চরিত্র রয়েছে যা বিনিয়োগকারীদের খুব বেশী পরিমাণে লাভ দিতে সমর্থ। যদি কোন ট্রেডার ঐ মাসের প্রথম দিকে কোন বিক্রয়ের লেনদেন শুরু করে থাকে, এবং ১৫ই এপ্রিল তা বন্ধ করে দিয়ে থাকে এবং আরেকটি নতুন লেনদেন শুরু করে, এই সময় ক্রয়ের জন্য, এপ্রিল মাস তাকে 5500%লাভ দিয়ে থাকবে।

 

-*ইউএসডি – ইউএস ডলার, জেপিওয়াই – জাপানি ইয়েন, জিবিপি – ব্রিটিশ পাউণ্ড স্টার্লিং, সিএইচএফ –স্যুইস ফ্রাঙ্ক, এইউডি – অস্ট্রেলিয়ান ডলার, এনজেডডি – নিউজিল্যাণ্ড ডলার, সিএডি – কানাডিয়ান ডলার। 

ফিরে যান ফিরে যান
এই ওয়েবসাইটটি কুকি ব্যবহার করে। আমাদের কুকি নীতিমালা সম্পর্কে আরও জানুন।